জাতীয়
-
রুহুল তালুকদারের সাফল্য
2021-08-01 View 1315রুহুল তালুকদার। ব্রাজিলের প্রবাসী বাংলাদেশী। ইচ্ছাশক্তি এবং কর্ম দিয়ে নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলেছেন। সেটা ব্রাজিলের মাটিতে। তার বাড়ি কেরানীগঞ্জে। ৬ বছর আগে ব্রাজিলে পৌঁছান আর্থিক অবস্থার উন্নতির স্বপ্ন নিয়ে। চূড়ান্ত ইচ্ছাশক্তি এবং কাজের প্রতি নিষ্ঠা নিয়ে এই ৬ বছরে নিজের ভিত্তি জোরদার করেন। তার একটি প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে কাপড় বিক্রি হয়। নিজের ব্র্যান্ডের নাম দিয়েছেন বাংলা জিন্স। দেশের গার্মেন্টস শিল্প যেমন উন্নতি করেছে, তেমনি রুহুল তালুকদার তার বাংলা জিন্স ব্র্যান্ড ব্রাজিলের বাজারে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বিভিন্ন মার্কেটিং কৌশল ব্যবহার করেছেন। বেশিরভাগ কৌশল এর সুফল পেয়েছেন। ব্রাজিলের মার্কেটে তার প্রতিষ্ঠান শার্ট এবং প্যান্ট এর চাহিদা তৈরি হয়েছে। আর্থিক অবস্থার উন্নতির আশায় গিয়েছিলেন ব্রাজিলে। আশা পূরণ হয়েছে রুহুল তালুকদারের। এখন তিনি কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দিতে পারেন। এটা তা বড় প্রাপ্তি। তার ইচ্ছা তার ব্র্যান্ডটিকে ল্যাটিন আমেরিকার অন্যান্য দেশেও পরিচিত করতে। সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি সাধনের পেছনে সালমান এফ রহমানের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা
এ কথা অনস্বীকার্য যে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করা থেকে শুরু করে ব্যাবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি পর্যন্ত সব ক্ষেত্রেই সালমান এফ রহমানের অর্থনৈতিক কৌশল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সফলতাকে বৃদ্ধি করছে। পরিবর্তনশীল পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতি যেমন অর্থনীতিবিদদের বিস্মিত করেছে ঠিক তেমনি দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতির জন্য একটি সুযোগ সৃষ্টি করেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ব্যবসা-বাণিজ্যে, অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধিতে এবং ব্যবসা সহজিকরনে অসাধারণ উন্নতি করেছে। শেখ হাসিনার সরকারের এই অর্থনৈতিক উন্নতি সাধনের পেছনে রয়েছে তার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা। সালমান এফ রহমান ঢাকার দোহার-নবাবগঞ্জ থেকে নির্বাচিত সাংসদ এবং বেক্সিমকো গ্রুপের কর্ণধার। শেখ হাসিনা নির্বাচিত হওয়ার শুরু থেকেই তিনি তাকে তার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেন এবং সেই থেকে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন একটি নতুন গতি পায়। সালমান এফ রহমানের অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন থেকে শুরু করে ব্যবসা সহজিকরন, উদ্যোক্তা এবং ও ব্যবসায়িক বোধ তৈরির অভিজ্ঞতাদেশের বেসরকারি খাতের দৃষ্টিভঙ্গিতে একটি তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে।কিছু মৌলিক বোঝাপড়া, সরকারি উদ্যোগ এবং প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়তা বাংলাদেশকে একটি কার্যকর বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবে বিবেচিত হতে সাহায্য করেছে। সালমান এফ রহমানের কাজের প্রভাব পরিলক্ষিত হয় যখন আন্তর্জাতিক বিনিয়গকারিরা বাংলাদেশ বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করছে এবং Industry-to-Export রেশিও বৃদ্ধি হয়ছে, বিশেষ করে ফার্মা এবং টেক্সটাইল খাতে। বর্তমানে বাংলাদেশের পোশাক এবং টেক্সটাইল ব্যবসা একটি ৩০ বিলিয়ন ইউএস ডলার সমমূল্যের শিল্প। প্রচলিত পোশাক শিল্প ছাড়াও দেশটি এখন অন্য খাতের দিকে মননিবেশ করছে। এইভাবে তরুণ জনসংখ্যার কথা মাথায় রেখে দেশটি অর্থনীতি বহুমুখীকরণ করছে। এই সব উদাহরণ বাংলাদেশের অর্থনৈতিক বিকাশের জন্য বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গির চিত্র তুলে ধরেছে। আশা করা যায় যে শেখ হাসিনার ক্যারিশমা এবং সালমান এফ রহমানের নীতি ও অভিজ্ঞতার সমন্বয় ভবিষ্যৎ উন্নয়নের জন্য একটি দৃঢ়পথ তৈরি করে দিবে। সালমান এফ রহমানের পদাঙ্ক আরও ভালোভাবে অনুসরণ করা যেতে পারে এবং এটার প্রভাব তখনি বোঝা যাবে যখন দেশটির অর্থনীতি একটি টেকসই এবং স্বনির্ভর অর্থনীতিতে রূপান্তরিত হবে। সেদিন বেশী দূরে নয়।
হটস্পট ধরে লকডাউন
করোনাভাইরাস সারাবিশ্বকে আঘাত করেছে। বাংলাদেশ বিভিন্ন ভাবে একে মোকাবেলার চেষ্টা করছে। সরকার এই মুহূর্তে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করবার জন্য বিভিন্ন এলাকা লকডাউনের পরিকল্পনা করছে। সংক্রমণের হার বিবেচনা করে ছোট ছোট এলাকা লকডাউনের আওতায় আনা হবে। আইইডিসিআরের কাছে পজিটিভ রোগীদের সংখ্যা আছে। সেই তখ্য দিয়ে বিভিন্ন এলাকা চিহ্নিত করা হচ্ছে। সরকার আশা করছে যদি রোগীদের এভাবে পৃথক করা যায় তাহলে করোনাভাইরাস সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।