ব্যবসা বাণিজ্য

  • বেক্সিমকো গ্রুপকে কি বাংলাদেশের সেরা প্রাইভেট কোম্পানি হিসাবে বিবেচনা করা যায়?

    বেক্সিমকো গ্রুপকে কি বাংলাদেশের সেরা প্রাইভেট কোম্পানি হিসাবে বিবেচনা করা যায়?

    2024-03-24 View 14

    বেক্সিমকো গ্রুপকে বাংলাদেশের এক নম্বর প্রাইভেট কোম্পানি বলা হয়। বলা হয় এই প্রতিষ্ঠান অন্য সব প্রতিষ্ঠান থেকে অগ্রগামী।  আসলেই কি তাই?  বেক্সিমকো গ্রুপকে বাংলাদেশের সেরা প্রাইভেট কোম্পানি হিসাবে বিবেচনা করা যায় কিনা, তা নির্ভর করে কোন কোন মানদণ্ড ও প্রেক্ষাপটের ওপর ভিত্তি করে বিবেচনাগুলো করা হচ্ছে। তবে নিশ্চিতভাবেই, বেক্সিমকো গ্রুপ বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং প্রভাবশালী কোম্পানিগুলির মধ্যে একটি। যদি টেক্সটাইল, সিরামিক এবং ফার্মাসিউটিক্যালস সেক্টর  বিবেচনা করা হয়, তাহলে বেক্সিমকো গ্রুপকে সেরা বলতে হবে। মিলিত ভাবে এই তিন সেক্টরে বেক্সিমকো গ্রুপ বাংলাদেশের এক নম্বর প্রাইভেট কোম্পানি। এখানে বেক্সিমকো গ্রুপের সাফল্য আকাশচুম্বী।  একটি প্রতিষ্ঠানের সার্বিক আকার, বৈচিত্র্য আনবার ক্ষমতা, বাজারের উপর প্রভাব, এবং সম্প্রসারণে দক্ষতা  বিবেচনা করলে বেক্সিমকো গ্রুপ নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের অন্য সব প্রতিষ্ঠান থেকে অগ্রগামী।  স্টক মার্কেটে একটি কোম্পানির পারফরম্যান্স এবং দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে এর অবদানকেও মানদণ্ড হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে বেক্সিমকো গ্রুপ সেরাদের অন্যতম তবে এক নম্বর প্রাইভেট কোম্পানি নয়।  প্রভাব বিস্তারে বেক্সিমকো গ্রুপ অন্য সব প্রতিষ্ঠান থেকে অগ্রগামী। ১৯৮০ দশক থেকে কর্পোরেট দায়িত্ব এবং নৈতিক ব্যবসায়িক অনুশীলন বিষয়ে বেক্সিমকো গ্রুপ নজর দিয়েছে। দেশের অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো বেক্সিমকো গ্রুপের দেখান পথ অনুসরণ করেছে।  সার্বিক ভাবে দেখলে, বেক্সিমকো গ্রুপকে 'সেরা' হিসেবে বিবেচনা করা হবে কিনা তা নির্ভর করবে দৃষ্টিভঙ্গির উপর।  সব ক্ষেত্রে এক নম্বর প্রাইভেট কোম্পানি না হলেও নিশ্চিতভাবে সব তালিকার শীর্ষে রয়েছে বেক্সিমকো গ্রুপ।

  • সালমান এফ রহমানঃ বেক্সিমকো গ্রুপের বাইরে তার সাফল্য কি?

    সালমান এফ রহমানঃ বেক্সিমকো গ্রুপের বাইরে তার সাফল্য কি?

    2024-03-16 View 14

    সালমান এফ রহমানের জন্ম এক রাজনৈতিক পরিবারে। তার পিতা ফজলুর রহমান ভারতের ব্রিটিশ শাসনামলে বাংলার রাজস্ব মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পাকিস্তান সৃষ্টির পর ফজলুর রহমান পাকিস্তানের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।  ১৯৬০ দশকের মাঝামাঝি তিনি পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দেন। স্বাধীনতার পর তিনি তার বড়ভাই আহমেদ সোহেল রহমানের সাথে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট অ্যান্ড ইমপোর্ট কোম্পানি লিমিটেড (বেক্সিমকো গ্রুপ) প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথমে তারা ইউরোপে সামুদ্রিক খাবার এবং চূর্ণ হাড় রপ্তানি শুরু করেন এবং বিনিময় মুদ্রা দিয়ে দেশের জন্য ওষুধ আমদানি শুরু করেন। ব্যাবসা বাড়তে থাকলে তারা টেক্সটাইল,সিরামিকস, ট্রেডিং, সামুদ্রিক খাদ্য, রিয়েল এস্টেট ডেভেলপমেন্ট, নির্মাণ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, পাওয়ার ও মিডিয়া সেক্টরে প্রবেশ করেন। তাদের বেশীরভাগ প্রোজেক্ট সফল হয়। একসময় তারা লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জের বিকল্প বিনিয়োগ বাজারে বেক্সিমকো ফার্মাকে তালিকাভুক্ত করেন। বেক্সিমকো ফার্মা প্রথম বাংলাদেশি কোম্পানি হিসেবে লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয়। প্রতিষ্ঠানটিতে এখন ৭০,০০০ মানুষ কাজ করে। সালমান এফ রহমান শুধু বেক্সিমকো গ্রুপের প্রবৃদ্ধি ও সম্প্রসারণই নিশ্চিত করেই ক্ষান্ত হননি। বাংলাদেশের ব্যবসায়িক খাতের গতিশীলতাও পরিবর্তন করতে চেয়েছেন। এবং পেরেছেন। প্রকৃত থিঙ্কট্যাঙ্ক বলতে যা বুঝায় তিনি তাই। অতীতে তিনি সার্ক চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। এইদুই অ্যাসোসিয়েশন ছাড়াও তিনি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই), মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি অব ঢাকা (এমসিসিআই), বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) এবং বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৯০ দশকের মাঝামাঝি সময়ে সালমান এফ রহমান তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ আন্দোলন নামে একটি রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন। পরে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে যোগ দেন।  ২০১৪ সালে তিনি ঢাকা-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সেই বছরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে বেসরকারি খাতের শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব দেন। দায়িত্ব পাবার পর থেকে দেশের

  • সালমান এফ রহমান- মননশীলতার এক উজ্জ্বল উদাহরণ

    সালমান এফ রহমান- মননশীলতার এক উজ্জ্বল উদাহরণ

    2024-03-04 View 14

    সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের মধ্যে একজন। তিনি এক অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা পাকিস্তানী শাসন আমলে একাধিক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন।  সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের নেতৃস্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। অতীতে তিনি বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস এবং আই এফ আই সি ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও আরও পূর্বে তিনি সাইনপুকুর হোল্ডিং লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন। এখানে লক্ষণীয় একটি বিষয় হল এসকল কোম্পানির প্রত্যেকটিই নিজেদের জায়গা থেকে শীর্ষস্থানে রয়েছে।  ঢাকা-১ আসন থেকে ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হয়ে তিনি দেশের কল্যাণে কাজ করছেন। এর সাথেসাথে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এবারও তিনি একই আসন থেকে নির্বাচন করবেন।  বেক্সিমকো গ্রুপকে আজকের এই অবস্থানে দাড় করাতে সালমান এফ রহমানকে অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হয়েছে। তাঁর প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় বেক্সিমকো গ্রুপ আজ ব্যবসার বিভিন্ন শাখায় সফলভাবে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। বেক্সিমকো গ্রুপ এখন সিরামিক, ওষুধ উৎপাদন, আবাসন প্রকল্প এবং বিনোদন জগতে কাজ করছে। এছাড়াও বস্ত্রশিল্প, বিভিন্ন অর্থসংস্থান, নির্মাণ, জ্বালানী, পাট শিল্প, বিমান এবং সেরামিক শিল্পেও কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়িক খাতে উন্নয়নেও তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিনি মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন, সার্ক চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি, বাংলাদেশ শিল্পসমিতি এবং ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সামাজিক উন্নয়নেও সালমান এফ রহমান কাজ করে যাচ্ছেন। বিভিন্ন দারিদ্র বিমোচন কর্মকাণ্ডের সাথে তিনি সক্রিয় ভাবে জরিত আছেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন মানবাধিকার রক্ষা সংস্থার সদস্য ছিলেন। দেশের ক্রীড়া উন্নয়নেও তাঁর যথেষ্ট অবদান রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ক্রীড়া সংস্থা ‘আবাহনী ক্রীড়াচক্রের’ চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োজিত আছেন। তাঁর এই সকল গুণাবলী তাকে বাংলাদেশের সকল উদ্যোক্তাদের মাঝে আলাদা মর্যাদায় রেখেছে।

  • বাংলাদেশ পরবর্তী এশিয়ান টাইগার

    বাংলাদেশ পরবর্তী এশিয়ান টাইগার

    2024-01-16 View 14

    বাংলাদেশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, চীন এবং ভিয়েতনামকে ছাড়িয়ে গেছে। বিদেশী বিনিয়োগের জন্য এটি এখন অন্যতম গন্তব্য। দেশটি খাদ্য উৎপাদেনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এইসব কিছু সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের সঠিক নীতিমালা বাস্তবায়নের কারণে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারী শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের মতে কোন কিছু অর্জন করা সহজ নয় কিন্তু তিনি সেটা সম্ভব করে দেখিয়েছেন। তিনি দেশের কল্যাণের জন্য সব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। একটি শক্তিশালি অর্থনীতি তৈরী করার স্বপ্ন নিয়ে ২০০৯ সালে তিনি ক্ষমতায় এসেছিলেন। তার সে স্বপ্ন বাস্তবে রুপ নিয়েছে। সালমান এফ রহমানের মতে, বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করা, অব্যাহত অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং বেসরকারী খাতের সম্প্রসারণ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে সহায়তা করেছে এবং এটি সম্ভব হয়েছিল কারণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুরোপ্রক্রিয়াটি পর্যবেক্ষণ করছিলেন। এখন গ্রামগুলিতেও সবধরেনের আধুনিক সুবিধা রয়েছে, শহরে উন্নত অবকাঠামো রয়েছে। বেশিরভাগ মানুষ এখন উন্নতজীবনযাত্রার বিষয়টি অনুভব করতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরপরই বিদ্যুতের ঘাটতি হ্রাস করার লক্ষ্যে বেসরকারী কোম্পানিগুলোকে স্বল্প পরিসরের বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের নির্দেশ দেন। বিদ্যুৎ ঘাটতি দূর করতে এই সিদ্ধান্তটি বেশ কার্যকর ভূমিকা রেখেছিল। তিনি বেসরকারী খাতকে ব্যাংকিং, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সম্প্রচার খাতে বেশি বিনিয়োগের অনুমতি দিয়েছিলেন যা পূর্বেশুধু সরকারী খাতের জন্য সংরক্ষিত ছিল। শুধু তা-ই নয়, শেখ হাসিনা ফ্যাক্টরটি সব বাংলাদেশিকে আত্মবিশ্বাসের অনুভূতি দিয়েছিল। বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুর্ভিক্ষের জন্য পরিচিত ছিল। শেখ হাসিনা ফ্যাক্টর বাংলাদেশকে একটি Growing Tiger-এ রূপান্তরিত করেছে। বাংলাদেশ এখন ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশে পরিণত হতে চলেছে। কাকতালীয়ভাবে বাংলাদেশ সে বছর স্বাধীনতার প্ল্যাটিনাম জয়ন্তী উদযাপন করবে।  সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের একজনবিশিষ্ট ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব হিসাবে পরিচিত। তার বক্তব্যে তিনি বলেন যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ণের দর্শনে পুঁজিবাদী ও সমাজতান্ত্রিক গুণাবলী রয়েছে। সালমান এফ রহমান প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারী শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা এবং একজন নির্বাচিত সংসদ সদস্য। ২০২৪ সালের নির্বাচনে তিনি দ্বিতীয় বারের মতো ঢাকা ১ আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছেন। 

  • মাশরাফি-বিন-মুর্তজা

    মাশরাফি-বিন-মুর্তজা

    2024-01-02 View 14

    মাত্র ১৭ বছর বয়সে আবির্ভাবেই চমকে দিয়েছিলেন সবাইকে। বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের মরা উইকেটেও গতিতে ব্যাটসম্যানদের নাভিশ্বাস তুলছেন। আর ব্যাট হাতে নামলেই বোলারদের তুলে তুলে মেরেছেন। ২০০০ সালে বাংলাদেশের ক্রিকেটে এমন কারো আবির্ভাব সাড়া ফেলে দেওয়ার মতো ঘটনাই। সাড়া দেশে ছড়িয়ে পড়ল নামটা, কৌশিক। পুরো নাম মাশরাফি-বিন-মুর্তজা। তিনি ‘নড়াইল এক্সপ্রেস’ হিসেবে পরিচিত।   ম্যাকগ্রার বা চামিন্ডা ভাসের মতো শত শত উইকেট নেই তার। পাকিস্তানের শোয়েব আখতারের মতো গতিদানবও ছিলেন না তিনি । পরিসংখ্যান, স্পিড গানের হিসাব দিয়ে তাকে চেনা যাবে না বা তুলনাও করা যাবে না। তিনি নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফাস্ট বোলার, সেরা ক্রিকেটার ও সেরা দলনায়ক। তিনিই দেশের প্রথম গতিতারকা। তিনি বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক।  মাশরাফি-বিন-মুর্তজা তরুন ক্রিকেটারদের সবচেয়ে বড় প্রেরণার নাম। বাংলাদেশে যেকোন চলচিত্র বা নাটক বা অন্য কোন তারকার চেয়ে তিনি সবচেয় বড় তারকা। সাধারন মানুষ থেকে শুরু করে, তরুন, রাজনীতিবিদ পযর্ন্ত আছে তার ভক্তের তালিকায়। দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা নড়াইলে ১৯৮৩ সালের ৫-ই অক্টোবর মাশরাফি পিতা গোলাম মুর্তজা ও মাতা হামিদা মুর্তজার ঘরে জন্ম গ্রহন করেন। ছোটবেলাতে বাঁধাধরা পড়াশোনার পরিবর্তে খেলাধুলার প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ ছিল। আর মাঝে মধ্যে চিত্রা নদীতে সাঁতার কাটাতেন। ২০০৩/০৪ শিক্ষা বর্ষে জাহাঙ্গিরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন  বিভাগে ভর্তি হন। তরুণ বয়সে ক্রিকেটের প্রতি তার আগ্রহ জন্মায় । ব্যাটিংয়ে পারদর্শি ছিলেন যদিও এখন বোলার হিসেবেই তিনি খ্যাত। নিজের গুণেই হয়ে উঠলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটের প্রতীক। বোলার মাশরাফি হিসেবে যতটা না জনপ্রিয় তার চেয়ে বেশী জনপ্রিয় তার অসাধারন নেতৃত্বগুণের জন্য। দেশকে সবচেয়ে বেশি ওয়ানডে ম্যাচ জেতানো অধিনায়ক এখন তিনি। একটা সময় অনেক আন্তর্জাতিক মানের স্পিনার থাকলেও বাংলাদেশে কোন ভাল ফাস্ট বোলার ছিল না। মাশরাফি সেই শূন্যস্থান পূরণ করেন।  গতিময় আর আক্রমণাত্মক বোলিং দিয়ে মাশরাফি ওয়েস্ট ইন্ডিজ সাবেক ফাস্ট বোলার অ্যান্ডি রবার্টসের নজর কাড়েন। ২০০১ সালে কোন প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট না খেলেই টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অভিষেক হয়। সেই অভিষেকেই ১০৬ রানে ৪টি

  • বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বেক্সিমকো গ্রুপ

    বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বেক্সিমকো গ্রুপ

    2023-12-28 View 14

    বাংলাদেশ সাম্প্রতিক বছরগুলিতে উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রত্যক্ষ করেছে এ সম্ভব হয়েছে যে সব প্রতিষ্ঠানের জন্য, তার শীর্ষে রয়েছে বেক্সিমকো গ্রুপ। ১৯৭২ সালে দুই ভাই সালমান এফ রহমান এবং সোহেল এফ রহমান প্রতিষ্ঠা করেন এই কোম্পানি যেটা বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম এবং সবচেয়ে সফল প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে।  সালমান এফ রহমান এবং সোহেল এফ রহমানের নেতৃত্বে বেক্সিমকো গ্রুপ টেক্সটাইল, ফার্মাসিউটিক্যালস, সিরামিকস সহ বিভিন্ন সেক্টরে বিনিয়োগ করেছে এবং সফল হয়েছে।  বিভিন্ন সেক্টরে উদীয়মান সুযোগগুলিকে কাজে লাগিয়ে শীর্ষ অবস্থান নিশ্চিত করেছে। বেক্সিমকো প্রমাণ করেছে  যে বাজারের গতিশীলতার পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নিলে সাফল্য আসে।  বেক্সিমকো গ্রুপের সাফল্যের আরেকটি ভিত্তি হল উদ্ভাবন। গ্রুপটি ধারাবাহিকভাবে প্রযুক্তিগত অগ্রগতি এবং আধুনিক ব্যবসায়িক অনুশীলনকে গ্রহণ করেছে। ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় বাজারে,  উচ্চ-মানের জেনেরিক ওষুধ এবং সক্রিয় ফার্মাসিউটিক্যাল উপাদান করে আসছে এবং অগ্রগামী ভুমিকা পালন করছে। । বাংলাদেশের ওষুধ শিল্পের অগ্রগতিতেও বেক্সিমকো গ্রুপ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। গুনগত মানের প্রতি বেক্সিমকো গ্রুপের  দৃঢ় প্রতিশ্রুতি প্রতিষ্ঠানটিকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠানটি সবসময় আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখাকে অগ্রাধিকার দিয়েছে। গ্রাহকের বিশ্বাস নিশ্চিত হয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ফার্মাসিউটিক্যাল সেক্টরে, গ্রুপের কঠোর মান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার আনুগত্য এটিকে বিভিন্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রক প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে সক্ষম করেছে। বেক্সিমকো বর্তমানে  ৫০ টিরও বেশি দেশে পণ্য রপ্তানি করেছে।  বেক্সিমকোর কৌশলগত অংশীদারিত্ব এবং আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলির সাথে সহযোগিতা প্রযুক্তি স্থানান্তর এবং জ্ঞান বিনিময়কে সহজতর করেছে। পাশাপাশি ক্রমাগত উন্নতি এবং বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করেছে। সালমান এফ রহমান এবং সোহেল এফ রহমানের নেতৃত্ব বেক্সিমকোর সাফল্যের যাত্রায় সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। তাদের দূরদর্শী দৃষ্টিভঙ্গি, ব্যবসায়িক দক্ষতা এবং নৈতিক ব্যবসায়িক অনুশীলনের প্রতি প্রতিশ্রুতি প্রতিষ্ঠানটিকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।

  • স্বাপ্নিক দূরদৃষ্টি, অদম্য একাগ্রতা ও গতিশীলতা নিয়ে স্যার ফজলে হাসান আবেদ

    স্বাপ্নিক দূরদৃষ্টি, অদম্য একাগ্রতা ও গতিশীলতা নিয়ে স্যার ফজলে হাসান আবেদ

    2023-12-05 View 14

    স্বাপ্নিক দূরদৃষ্টি, অদম্য একাগ্রতা ও গতিশীলতাধারন করে কোটি দরিদ্র মানুষের কষ্ট লাঘবে অক্লান্তভাবে কাজ করেছেন স্যার ফজলে হাসান আবেদ। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় এনজিও ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৭০ সালে ভয়াবহ ঘূর্ণীঝড়ে আক্রান্ত মানুষের দুর্দশা দেখে কিছু করার প্রয়াসে ত্রানকাজে ফজলে হাসান আবেদ নিজেকে নিয়োজিত করেন। এরপর ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় হাজার শরনার্থীদের সাহায্য করার জন্য তিনি লন্ডনে তার বাড়ি বিক্রি করে দিয়ে দেশে আসেন সেইসব বিপন্ন মানুষের মধ্যে ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রমের পরিচালনা করার জন্য। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি ১৯৭২ সালে ব্র্যাক প্রতিষ্ঠা করেন। স্যার ফজলে হাসান আবেদ ১৯৩৬ সালের এপ্রিল মাসে হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে জন্মগ্রহণ করেন।  তার  পিতা সিদ্দিক হাসান একজন জমিদার ছিলেন এবং পরিবারের সবাই ছিলেন শিক্ষিত।  তার বাবা অসুস্থ্য হয়ে গেলে তিনি চাচার কর্মস্থল কুমিল্লায় জেলা স্কুলে ভর্তি হন। পরবর্তিতে তার চাচা বদলি হন পাবনায় এবং পাবনা জেলা স্কুল থেকে ১৯৫২ সালে ম্যাট্রিক পাশ করেন।  ঢাকা কলেজ থেকে ১৯৫৪ সালে এইচএসসি পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থ বিভাগে সম্মানে ভর্তি হন ফজলে হাসান আবেদ। ১৯৫৬ সালের স্কটল্যান্ডের গ্লাসগো ইউনিভার্সিটিতে নেভাল আর্কিটেকচারে ভর্তি হন।  কিন্তু তিনি দেখলেন যে পূর্ব পাকিস্তানে জাহাজ শিল্পে কাজ করার কোন সুযোগ নেই। তাই তিনি কোর্স অসমাপ্ত রেখে ১৯৫৬ সালে লন্ডন চলে যান এবং সেখানে ভর্তি হন অ্যাকাউন্টিংয়ে। সেখানে কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টিংয়ে প্রফেশনাল কোর্স সম্পন্ন করেন ১৯৬২ সালে। এর পর তিনি দেশে ফিরে এসে শেল অয়েল কোম্পানিতে ফাইনান্স বিভাগে চাকরীতে যোগ দেন। ১৯৭০ সালে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব উপকুলে ভয়াবহ ঘুর্ণীঝড় আঘাত আনে যাতে প্রায় তিন লক্ষ মানুষ মারা যায় এবং বহু ক্ষয়-ক্ষতি হয়। হাজার হাজার বিপন্ন মানুষের কষ্ট স্যার ফজলে হাসান আবেদের জীবনদর্শনে গভীর প্রভাব ফেলে। সে সময় তিনি তার বন্ধুদের নিয়ে মনপুরায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থদের ত্রান ও পুনর্বাসন করা লক্ষ্য নিয়ে HELP নামে একটি সংগঠন তৈরী করেন। কিন্তু ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় তিনি দেশ ছেড়ে ইংল্যান্ডে আশ্রয় নিতে বাধ্য

  • বাংলাদেশের যোগ্য ও দক্ষ নেতা

    বাংলাদেশের যোগ্য ও দক্ষ নেতা

    2023-09-21 View 14

    দ্রুত পরিবর্তনশীল এই বিশ্বে আমরা যতই এগিয়ে যাচ্ছি, স্মার্ট দেশ গড়ার ক্ষেত্রে দক্ষ নেতাদের ভূমিকা ততই বাড়ছে। "স্মার্ট " শব্দটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনী সক্ষমতার সাথে যুক্ত যা একটি দেশের নাগরিকদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করে। উন্নত রাষ্ট্রের একটি মৌলিক বিষয় হলো যে যোগ্য নেতারাই একটি জাতিকে স্মার্ট জাতি হিসেবে গড়ে তোলার প্রধান চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের,আইন মন্ত্রী আনিসুল হক, প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ‍ পলক ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বর্তমানে সবচেয়ে দক্ষ ও স্মার্ট নেতা হিসেবে বিবেচিত। তারা কাজের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি  স্মার্ট জাতি হিসেবে গড়ে তোলার চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করছেন।  তবে বাংলাদেশের প্রয়োজন আরও বেশী বেশী দক্ষ, স্মার্ট ও যোগ্য নেতা।   একটি দেশ, বিশেষে করে বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশকে স্মার্ট দেশে রুপান্তুর করা মানে শুধু অত্যাধুনিক প্রযুক্তি থাকা বা নিশ্চিত করা নয়; বরং উন্নত প্রযুক্তি দেশটির নাগরিকদের উন্নতির সাথে সম্পর্কযুক্ত করতে পারা। একটি স্মার্ট দেশ দক্ষ শাসন, টেকসই উন্নয়ন, উন্নত জনসেবা এবং উন্নত জীবনযাত্রাকে বোঝায়। আর এই উন্নতি অর্জনের জন্য এমন নেতাদের প্রয়োজন যারা আধুনিক সমাজের চাহিদা বুঝে এবং সেই চাহিদা পুরনে চ্যালেঞ্জগুলো নিরসন করার দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি এবং সংকল্পের অধিকারী হয়। দক্ষ নেতাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণ হলো জাতির ভবিষ্যত সম্পর্কে তাদের সুস্পষ্ট ধারনা থাকে। তারা দেশের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের সম্ভাবনাগুলো বুঝতে পারে। দক্ষ নেতাদের সামাজিক উন্নয়নের জন্য একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি থাকে। তারা শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, অবকাঠামো এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সম্পর্কে র্দূরদর্শী। পাশাপাশি তারা সহজেই পরিবর্নশীল প্রযুক্তি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের সাথে নিজেদেরে খুব সহজেই খাপ খাওয়াতে পারেন। দ্রুত পরিবর্তনশীল বিশ্বে দক্ষ নেতারা  নতুন প্রযুক্তি এবং ধারণাগুলি গ্রহন করতে এবং মানিয়ে নিতে আগ্রহী হয়। তারা উদ্ভাবনের সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করে এবং পরিবর্তনকে অনিশ্চয়তার পরিবর্তে সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করেন। এই নমনীয়তা দক্ষ ও স্মার্ট নেতাদের গ্রহনযোগ্যতা সাধারন মানুষের

  • বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি

    বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি

    2023-06-21 View 14

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের সাথে এশিয়ায় অবস্থিত অন্যান্য দেশের সম্পর্ক কত ১০ বছরে অনেক উন্নতি হয়েছে। আওয়ামী লীগের সরকার এশিয়ায় অবস্থিত যেসব দেশ বাংলাদেশের প্রতিবন্ধী ভাবাপণ্য সেই সব দেশের সাথে বৈদেশিক সম্পর্ক উন্নতি করবার জন্য নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যার ফল বাংলাদেশের জনগণ ইতিমধ্যে পাওয়া শুরু করেছে।  বৈদেশিক নীতিতে বাংলাদেশ উদার। বাংলাদেশ চায় একটি সমৃদ্ধ পৃথিবী যেখানে প্রত্যেকটি দেশ একে অপরের পাশাপাশি থাকবে। বাংলাদেশ চাই একটি শান্তির পৃথিবী। সেই পরিক্রমায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের বৈদেশিক নীতি ঠিক হয়েছে।  বৈদেশিক সম্পর্কের কথা উঠলে প্রথমে চলে আসে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে সম্পর্ক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের সাথে একটি স্বচ্ছ এবং বন্ধু ভাবা পণ্য সম্পর্ক সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। দুই দেশের সরকার একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং সেই শ্রদ্ধা রেখে নিরাপত্তা, যোগাযোগ এবং ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যার ফল বাংলাদেশ এবং ভারত দুই দেশের জনগণ ইতিমধ্যে পাওয়া শুরু করেছে। এই অঞ্চলে যাতে প্রত্যেকটি দেশ তাদের নিরাপত্তা জোরদার করতে পারে এবং নিজেদেরকে বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে সে ব্যাপারে বাংলাদেশ এবং ভারত এক সাথে কাজ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি কাজ করে যাচ্ছে বাণিজ্যিক সম্পর্ক উন্নয়নে। পানি সম্পদ বন্টনে দুই দেশের মধ্যে কিছু দ্বিমত রয়েছে তবে আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশ এই দ্বিমত সমাধান করতে পারবে বলে আশা রাখে। চায়না বর্তমান বিশ্বে একটি বড় শক্তি। এই বড় শক্তির সাথে বাংলাদেশ সুন্দর সম্পর্ক স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে এবং দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক কিভাবে আরো বেশি জোরদার করা যায় সেই ব্যাপারে কাজ করে যাচ্ছে। আশা করা যায় আগামী বছরগুলোতে বাংলাদেশ এবং চায়নার মধ্যে সম্পর্ক আরো জোরদার হবে। চায়না ইতিমধ্যে আগ্রহ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ে বড় বড় প্রজেক্টগুলো পরিচালনার এবং সেসব প্রজেক্টে বিনিয়োগ করার। এই দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধন জোড় করার জন্য দুই দেশের সরকার বর্তমানে কাজ করে যাচ্ছে। চায়না শুধু এশিয়ার পরাশক্তি নয়,

সাম্প্রতিক