জাতীয়

  • বাংলাদেশের বিস্ময় - বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক

    বাংলাদেশের বিস্ময় - বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক

    2022-12-26 View 857

    বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ‘ভিজিট বাংলাদেশ-২০২২’ কর্মসূচির আওতায় ১১টি দেশের ১৩ জন বিদেশি সিনিয়র সাংবাদিকের সমন্বয়ে একটি দল সম্প্রতি বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক পরিদর্শন করেছে। বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে টিমের সঙ্গে ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক তৌফিক হাসান। আগত সাংবাদিকদের স্বাগত জানান বেক্সিমকোর পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ নাভেদ হোসেন। সাংবাদিকরা বেক্সিমকোর ভার্টিকাল লিডস গ্রিন সার্টিফাইড ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের সমস্ত ইউনিট পরিদর্শন করেন।  দলে ছিলেন আলজেরিয়ার সাংবাদিক নুরদ্দীন খেট্টাল, বোলাহলিবসামিয়া, বাহরাইনের সাংবাদিক মোহাম্মদ ইয়োসিফ, মোহাম্মদ আল রোমাইলি, বুলগেরিয়ান সাংবাদিক জর্জি তোশেভ, কম্বোডিয়ান সাংবাদিক এসআইভি লিম অ্যান, হংকংয়ের সাংবাদিক ইয়াং হ্যান, ওমানি সাংবাদিক জাসিম মোহাম্মদ আলী আল বাদ্দাই, পোলিশ সাংবাদিক কামিলা জুনিক, পর্তুগিজ সাংবাদিক আনভেসনিও, পর্তুগিজ সাংবাদিক নেভিসিয়া। বেক্সিমকোর গবেষণা, উন্নয়ন ও উদ্ভাবন দেখে তারা অভিভূত হন এবং আগ্রহ প্রকাশ করেন আরও জানবার। সেন্টার অব এক্সেলেন্স ইন্টারটেক ল্যাব, সাইক্লিং ওয়াটার, এক ছাদের নিচে বিশ্বের বৃহত্তম টেকসই ওয়াশিং প্ল্যান্ট এবং বেক্সিমকোর স্বয়ংক্রিয় পোশাক উত্পাদন কারখানায় উন্নত প্রযুক্তির ছোঁয়া তাদের মুগ্ধ করে। সাংবাদিক দলের কেউ কেউ বলেন - বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক ‘বাংলাদেশের একটি বিস্ময়’।

  • ব্যবসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো

    ব্যবসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো

    2022-12-25 View 857

    বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি কোম্পানি বেক্সিমকো। প্রতিষ্ঠানের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান মনে করেন এই সফলাতর পেছনে কিছু নির্দিষ্ট কারন আছে। এই কারনগুলো তার প্রতিষ্ঠানের ভিত্তি তৈরি করেছে। আজও তিনি সেগুলোর তাৎপর্য অনুধাবন করেন।  যে স্তম্ভগুলো ব্যবসার জন্য বেশী গুরুত্বপূর্ণ  ব্যবসার স্তম্ভগুলো চিন্তাভাবনা করে নির্ধারন করা উচিত। সালমান এফ রহমানের মতে ব্যবসার মূল স্তম্ভ হলো গ্রাহক, কর্মী ও লক্ষ্য।  ক্রেতারাই বিক্রয় বাড়াতে সাহায্য করে। বিনিয়োগকারীরা কমবেশি, প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে সাহায্য করতে পারে। ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অন্যদিকে বিক্রেতারা ব্যবসা চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলি সরবরাহ করে রাজস্ব বৃদ্ধিতে অবদান রাখে। সালমান এফ রহমানের মতে অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রতিযোগীরাও গুরুত্বপূর্ণ।  প্রতিযোগীদরে ছাড়া প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা সম্মন্ধে ধারনা পাওয়া কঠিন। প্রতিযোগীদের সাফল্য আরও ভাল করার জন্য তাগিদ দিতে থাকে। ব্যবসায় উৎকর্ষতা আরও ভাল কিছু করার ক্ষমতাকে উন্নত করে। ব্যবসায়িক শ্রেষ্ঠত্ব বিভিন্নভাবে অর্জন করা যেতে পারে। একজন ব্যবসায়ীর এই বৈশিষ্ট্যটি ধারন করা উচিত। কর্মীদেও এ বিষয়টি ধারন করা উচিত। সে কারনে একটি দক্ষ কর্মী টিম তৈরী করার সময় যোগ্য কর্মীদের বাছাই করা উচিত।   স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্যগুলি দ্রুত সন্তুষ্টি প্রদান করে এবং সেগুলো কম সময়ের মধ্যে অর্জন যায়। কিন্তু স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্যগুলির বিপরীতে দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্যের ক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী ফলাফল পাওয়া যা। তবে সেগুলি অর্জন করতেও সময় লাগে। মনে রাখতে হবে যে সফলতা দ্রুত আসে না। তাই জটিল ও দীর্ঘস্থায়ী লক্ষ্যগুলো অর্জন করার জন্য প্রয়োজন অধিক সময় এবং ধৈর্য। কিছু ব্যবসয়িদের জন্য লাভ এবং ক্ষতির অনুপাত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। তবে আর্থিক প্রবৃদ্ধির সামগ্রিক উন্নয়নই হলো অগ্রগতি বা উন্নতি। সালমান এফ রহমানের মতে ব্যবসার উন্নতি হলো  •    পণ্য/পরিষেবার মাধ্যমে ক্রেতাদের জীবনমানের উন্নয়ন। •    কর্মীদের উন্নয়ন। •    ব্যবসায়িক লক্ষ্য অর্জন। •    নতুন লক্ষ্য স্থির করা এবং অর্জন করার তাগিদ তবে অগ্রগতির ধারণা ব্যবসা ও ব্যবসায়িভেদে আলাদা হতে পারে। সালমান এফ রহমানের মতে ব্যবসায়িদের এমন ধারনা থাকা উচিত না যে ব্যবসা কেবলমাত্র রাজস্ব আয়ের জন্যই। তাদের মনে রাখা উচিত

  • নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশীদের এগিয়ে আসার আহ্বান

    নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশীদের এগিয়ে আসার আহ্বান

    2022-12-24 View 857

    কৃষি, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ করার জন্য নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশীদের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।  একাধারে বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী, সাংসদ সদস্য, পলিসি মেকার ও জনসেবক সালমান এফ রহমান বলেন - নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশীদের জন্য বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ করা সময়ের দাবী। বিশেষ করে কৃষি প্রক্রিয়াকরণ হতে পারে একটি দারুণ খাত যেখানে সরকার একটি সহায়ক হিসাবে ভূমিকা রাখছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন যে বাংলাদেশে এলডিসি পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এনআরবি-র ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশীদের বিনিয়োগের চ্যালেঞ্জগুলি ইতিমধ্যে চিহ্নিত করেছেন সালমান এফ রহমান। তিনি সম্প্রতি বলেন - আমি দেখেছি যে বেশিরভাগ এনআরবি যারা বাংলাদেশে ব্যবসা করতে আগ্রহী তারা সরকারের সাথে ব্যবসা করতে চায়। এবং তারা কিছু ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হয়। বাংলাদেশে ৯০% ব্যবসা বেসরকারি খাতে হয় উল্লেখ করে তিনি বলেন - সুতরাং আমি আবারও আপনাদের সকলকে প্রাইভেট সেক্টরে মনোনিবেশ করার জন্য অনুরোধ করব আমি। তিনি আরও বলেন যে অনেক দেশই স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে মধ্যম আয়ের মর্যাদায় উঠেছে। কিন্তু খুব কম দেশই আছে যারা মধ্যম আয় থেকে পরবর্তী ধাপে যেতে সক্ষম। সিঙ্গাপুর এবং দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশগুলি এখন মধ্যম আয়ের অবস্থা থেকে উন্নত অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে৷ শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশের ৩০ বছর আগে এলডিসি থেকে মধ্যম আয়ের মর্যাদায় উন্নিত হয়েছিল। তারা এখনও মধ্যম আয়ের ফাঁদে রয়েছে। পাকিস্তানও একই অবস্থায় রয়েছে। তাদের উভয়েরই বাংলাদেশের চেয়ে খারাপ পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে এখন যেতে হচ্ছে।  বাংলাদেশকে এমন কিছু করতে হবে যাতে মধ্যম আয়ের ফাঁদ অতিক্রম করা যায়। সরকার সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে বাধা অতিক্রম করতে চায়। এই জন্য প্রয়োজন নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশীদের এগিয়ে আসা। বিনিয়োগ এবং প্রযুক্তি নিয়ে  নন-রেসিডেন্ট বাংলাদেশীরা এগিয়ে আসতে পারে।

  • ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবার জন্য প্রয়োজন মূলধন

    ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবার জন্য প্রয়োজন মূলধন

    2022-04-27 View 857

    ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবার জন্য সবচেয়ে আগে প্রয়োজন হয় সাহস, তারপর প্রয়োজন হয় সঠিক পরিকল্পনা এবং তারপর প্রয়োজন হয় মূলধন বা পুঁজি জোগাড় করা। এই তিনটির কোন একটি না হলে ব্যবসা ঠিকভাবে গড়ে ওঠে না। দেখা গেল ব্যবসা সাহস রয়েছে পরিকল্পনা রয়েছে কিন্তু মূলধনের অভাবে ব্যবসা করা গেল না। দেখা গেল মিলিয়ন ডলার আইডিয়া এবং মিলিয়ন ডলার পরিকল্পনা নিয়োগ মূলধনের অভাবে ব্যবসা গড়ে তোলা গেল না।  যে কোন ব্যবসা করতে গেলেই মূলধন লাগবে। কোন ব্যবসায় বেশি, কোন ব্যবসায় কম, তবে মূলধন লাগবেই। একজন তরুণ উদ্যোক্তার মূলধন এর প্রয়োজন, আবার একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীরও মূলধন প্রয়োজন। কারও কম কারও বেশি। মূলধন জোগাড়ের বেশ কিছু উপায় রয়েছে। সঠিকভাবে জোগাড় করা গেলে এই মূলধন ব্যবসাকে প্রতিষ্ঠ করতে সাহায্য করে। অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করা সহজ হয়।   সবচেয়ে প্রচলিত ধারণা হচ্ছে নিজে টাকা জমানো। কিছুদিন টাকা জমিয়ে টাকার পরিমান বাড়লে সেটিকে মূলধন হিসেবে ব্যবহার করা যায়। তবে এটা ধারণা করা মুশকিল ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করতে বা গড়ে তুলতে কতটুক মূলধন প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে টাকা জমিয়ে মূলধন জোগাড় করা কঠিন হতে পারে। তরুণ উদ্যোক্তাদের প্রথম পছন্দ টিউশনি করা অথবা পার্টটাইম চাকরি করা। তারা টিউশনি করে অথবা পার্টটাইম চাকরি করে ছাত্রজীবন থেকেই টাকা জমানো শুরু করে এবং পড়াশোনা শেষ করে সেই টাকা দিয়ে প্রথম ব্যবসা করতে নামে। আবার কেউ যদি কয়েক বছর চাকরি করার পর মনে করে ব্যবসা করবে তাহলে চাকরির টাকা দৃষ্টি থেকে কিছু টাকা প্রতিমাসে জমিয়ে জমিয়ে ব্যবসার মূলধন গড়ে তোলা যায়। আরেকটি প্রচলিত উপায় হল পরিবারের লোকজনের কাছ থেকে মূলধন জোগাড় করা পরিবারের লোকজন যদি সাপোটিভ হয় এবং তাদেরকে যদি ব্যবসার পরিকল্পনা ঠিক ভাবে বোঝানো যায় তাহলে অধিকাংশ সময়ই তারা রাজি হয় সেই ব্যবসাতে মূলধনের জোগান দেয়াতে। হতে পারে বাবা, হতে পারে মা, হতে পারে চাচা, হতে পারে মামা, আবার হতে পারে ভাই বোন। মোহাম্মদী গ্রুপের

  • বিনিয়োগকারীদের চোখে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাফল্য

    বিনিয়োগকারীদের চোখে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাফল্য

    2022-03-30 View 857

    বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাফল্য চোখে পড়ার মতন। বিশ্বের নানা প্রান্তের নানা বিনিয়োগকারীদের চোখে এই সাফল্য ধরা পড়েছেও। তারা এখন আগ্রহী বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে। বিভিন্ন দেশের বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ আসছে। এটা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারের বিনিয়োগবান্ধব নীতির কারণে।  বাংলাদেশ বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ আসার পেছনে যার অবদান সবচেয়ে বেশি তিনি সালমান এফ রহমান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য, শিল্পপতি এবং সমাজসেবক হিসেবে সালমান এফ রহমানের সামনের সুযোগ ছিল দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখার। বরাবরের মতন তার  সেরাটি ঢেলে দিয়েছেন এবং নিশ্চিত করেছেন করণা মহামারীর সত্বেও বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগ আসে। ভৌগলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ বিনিয়োগের জন্য একটি ভালো ডেস্টিনেশন। এই ব্যাপারটি সালমান এফ রহমান বিদেশী বিনিয়োগকারীদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন। আগামী কিছু বছরের মধ্যে সারাদেশে ১০০ টির উপর বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপন করা হবে। এই ব্যাপারটি ও বৈদেশিক বিনিয়োগ কারীদের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। তৈরি পোশাক প্লাস্টিক চামড়া জাতীয় পণ্য আইসিটি এবং কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতগুলোতে বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এবং ইউরোপ আমেরিকা এবং মিডলইস্টের বিভিন্ন বিনিয়োগকারীরা এসব খাতে বিনিয়োগ করার আগ্রহ দেখিয়েছেন।  বৈদেশিক বিনিয়োগকারীদের সাথে সালমান এফ রহমান আলোচনা করেছে এবং তাদেরকে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আর আগের মতন নেই , প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাংলাদেশ সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশে বিনিয়োগের সব ধরনের সুযোগ নিশ্চিত করা হয়েছে এবং দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন নিশ্চিত করা হয়েছে। দেশের ভেতরের শিল্প কৃষি এবং সেবা খাত এগিয়ে যাচ্ছে তীব্র গতিতে। যা সার্বিক বিনিয়োগের জন্য মঙ্গল কর।

  • বেক্সিমকো’র গ্রিন সুকুকের লেনদেন শুরু

    বেক্সিমকো’র গ্রিন সুকুকের লেনদেন শুরু

    2022-01-13 View 857

    বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক আল ইস্তিসনা বন্ড পথচলা শুরু করেছে। এই বন্ড দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত  ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক প্রথম বন্ড। প্রথম দিন লেনদেন ১১০ টাকায় শুরু হয়েছে। ডিএসই জানিয়েছে এই বন্ড ‘এন’ শ্রেণিতে অন্তর্ভুক্ত। বিনিয়োগকারীরা এ বন্ড কেনার জন্য প্রথম ৩০ কার্যদিবস কোন ঋণসুবিধা পাবেন না। ডিএসইতে বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক আল ইস্তিসনার ট্রেডিং কোড হচ্ছে ‘BEXGSUKUK’।  গ্রিন সুকুক আল ইস্তিসনার  তালিকাভুক্তি উপলক্ষে ডিএসই এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা এবং বেক্সিমকো গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান প্রধান অতিথি ছিলেন এ অনুষ্ঠানের। বিশেষ অতিথি ছিলেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম। ৩ হাজার কোটি টাকার বেক্সিমকো গ্রিন সুকুক আল ইস্তিসনা বন্ডের অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা। এ সুকুকের মেয়াদ হবে পাঁচ বছর। বাংলাদেশ মুসলিম প্রধান দেশ। ধারনা করা হয় সুদের বন্ডের চেয়ে ইসলামিক বন্ডের (সুকুক) চাহিদা বেশি হবে। শেয়ারবাজারের তথ্য মতে সাধারণ বিনিয়োগকারী ও বিদ্যমান বিনিয়োগকারীরা আগ্রহ দেখাননি। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা অন্যদিকে বেশ আগ্রহ দিখিয়েছেন। ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্টদের মতে এদেশের মানুষ সুদকে এড়িয়ে চলতে চায়; এবং সেই জন্য এ জন্য ইসলামিক বন্ড (সুকুক)  জনপ্রিয় হবে।  বেক্সিমকো গ্রুপ জানিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক এই বন্ডটির মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ কোম্পানির সাবসিডিয়ারি তিস্তা সোলার লিমিটেড ও করতোয়া সোলার লিমিটেডের নির্মাণকাজে বিনিয়োগ করা হবে। পাশাপাশি কোম্পানির বস্ত্র খাতের সম্প্রসারণে ও যন্ত্রপাতি কেনাতেও এই বন্ডটির মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ ব্যায় করা হবে।  সিটি ব্যাংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস সুকুকের ইস্যু ম্যানেজার  হিসেবে কাজ করছে। 

  • বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ দেবে এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভ

    2021-12-04 View 857

    এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি) সম্প্রতি বাংলাদেশকে কোভিড-১৯ এর প্রভাব থেকে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য একটি সরকারি কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। মহামারীর প্রভাব থেকে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য অর্থ বিভাগ নীতি সংস্কারের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকের এই কর্মসূচিতে কো-ফাইনান্সার হিসেবে ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিবে।  এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক এই কর্মসূচির আওতায় পাবলিক ফাইন্যান্স ম্যানেজমেন্ট (পিএফএম) ব্যবস্থার সংস্কার ও শক্তিশালীকরণ এবং অর্থ সংস্থান সম্প্রসারণের মাধ্যমে ব্যয় হ্রাস করণের পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প  উদ্যোক্তাদের জন্য অর্থায়নের সুযোগ তৈরি করা। ঋণের পরিশোধের সময়কাল ৩ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ ২০ বছর।  এআইআইবি চীনের উদ্যেগে ২০১৬ সালে একটি আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিবেবে যাত্রা শুরু করে। এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলে অবকাঠামো উন্নয়নে আর্থিক সহায়তা করাই এই ব্যাংকের উদ্দেশ্য। এআইআইবিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল(আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের বিকল্প মনে করা হয়।  এসব প্রতিষ্ঠান মুলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান দ্বারা প্রভাবিত।

  • ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর কোভিড-১৯ এর মুখে খাওয়ার ঔষধ উৎপাদনের জন্য বেক্সিমকো, এসকায়েফ, স্কয়ার এবং রেন

    ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর কোভিড-১৯ এর মুখে খাওয়ার ঔষধ উৎপাদনের জন্য বেক্সিমকো, এসকায়েফ, স্কয়ার এবং রেন

    2021-12-04 View 857

    ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর (DGDA) সম্প্রতি  বেক্সিমকো, স্কয়ার, এসকায়েফ এবং রেনাটা ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলিকে মার্কিন ওষুধ প্রস্তুতকারক Merck & Co Inc and Ridgeback Biotherapeutics দ্বারা তৈরি বিশ্বের প্রথম কোভিড-১৯ পিল মলনুপিরাভির (Molnupiravir) উৎপাদন ও বিপণনের জন্য অনুমোদন দিয়েছে। বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় দেশ হিসেবে এই অ্যান্টিভাইরাল পিল অনুমোদন করেছে।   কোম্পানিগুলো মলনুপিরাভির উৎপাদন করে স্থানীয় এবং বিদেশী উভয় বাজারে সরবরাহ করতে পারবে। অনুমোদনের অপেক্ষায় থাকা অন্যান্য কোম্পানি হলো জেনারেল ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড, হেলথ কেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এবং পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক সংস্থাগুলো যৌথভাবে পরীক্ষামূলকভাবে মুখে খাওয়ার যোগ্য এই অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ তৈরি করেছে, যা মূলত ফ্লু চিকিৎসার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। এই ওষুধটি কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বা মৃত্যুর ঝুঁকি প্রায় অর্ধেক কমিয়ে দেয়।রেনাটা লিমিটেডের কোম্পানি সচিব মোঃ জুবায়ের আলম জানান, তাদের পণ্যের নাম লুপ্রাভির এবং প্রতিটি ট্যাবলেটের দাম ৫০ টাকা। তবে এই ঔষধটি শুধুমাত্র হালকা কোভিড-১৯ উপসর্গযুক্ত রোগীরএর চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হবে। ১৮ বছরের কম বয়সী রোগীদের জন্য এটি ব্যবহার করা যাবে না। যুক্তরাজ্যের ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা, মেডিসিনস অ্যান্ড হেলথ কেয়ার প্রোডাক্ট রেগুলেটরি এজেন্সি বা MHRA বাংলাদেশের  স্কয়ার, এসকায়েফ, ইনসেপ্টা, রেনাটা ফার্মাসিউটিক্যাল এবং বেক্সিমকো-এর কারখানগুলোর অনুমোদন দিয়েছে।  বেক্সিমকো এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে তারা এটি ইমোরিভির  (Emorivir) নামে বাজারজাত করবে।

  • সাফল্যের ফর্মুলা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন সোহেল এফ রহমান

    সাফল্যের ফর্মুলা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন সোহেল এফ রহমান

    2021-10-23 View 857

    সোহেল এফ রহমানের হাতে রয়েছে সাফল্যের ফর্মুলা। যেসব উদ্যোগ তিনি হাতে নিয়েছেন, তার সকল সাফল্যের সাথে বাস্তবায়ন করেছেন। তিনি একাধারে একজন উদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, সমাজসেবী এবং নীতি-নির্ধারক। দেশের জন্য এবং দেশের মানুষের জন্য অদম্য চেষ্টায় শক্তি দিয়ে সামনের দিকে সর্বদা সামনে হেঁটেছেন এই মানুষ।  সোহেল এফ রহমান বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যিক পরিমণ্ডল, সামগ্রিক অর্থনীতি, বেসরকারি খাতের উন্নয়ন যেসব দূরদর্শী এবং নিষ্ঠাবান ব্যবসায়ীদের হাত ধরে এসেছে, সোহেল এফ রহমান তাদের একজন।  ছোট ভাই সালমান এফ রহমান কে সাথে নিয়ে সোহেল এফ রহমান গড়ে তুলেছেন বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের সবচেয়ে বড় প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো গ্রুপ। দেশের মানচিত্র ছাড়িয়ে বেক্সিমকো গ্রুপ এখন পরিচিত আন্তর্জাতিক মহলে। সারা বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির সাফল্যের চিহ্ন। বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য উন্নয়ন এবং শিল্প উন্নয়নে বেক্সিমকো গ্রুপকে বলা হয়ে থাকে পথপ্রদর্শক। বেক্সিমকো গ্রুপ যা আজকে করে, অন্য প্রতিষ্ঠান সেটা আগামী পরশু করবে।  সোহেল এফ রহমানের বেক্সিমকো গ্রুপ এগিয়ে চলেছে দুর্বার গতিতে। এই বছরই পুঁজিবাজারকে অধিক গতি এনে দেবার লক্ষ্যে অর্থ সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। পুঁজিবাজারে ছেড়েছে সুসুক বন্ড। ঔষধ শিল্প থেকে সিরামিক, আইটি  থেকে টেলি কমিউনিকেশনস, প্রতিটি সেক্টরে বেক্সিমকো গ্রুপ সফলতার সাথে বিচরণ করছে এবং প্রতিমুহূর্তে নতুন নতুন প্রোডাক্ট ও সার্ভিস উপহার দিচ্ছে। তথ্য উপাত্তঃ নিভৃতচারী ব্যবসায়ী সোহেল এফ রহমান একই রকম অবদান সোহেল এফ রহমান রেখেছেন বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতেও। ১৯৭৬ সালে তিনি উদ্যোগ নেন বেসরকারি ব্যাংক স্থাপনের। প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি ব্যাংক আই এফ আই সি। এরপর ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠা করেন আর একটি বেসরকারি ব্যাংক - আরব বাংলাদেশ ব্যাংক। তথ্য উপাত্তঃ বাংলাদেশ অর্থনৈতিক পরাশক্তি হিসাবে আত্মপ্রকাশ করছে সোহেল এফ রহমান তার প্রজ্ঞা এবং দূরদর্শিতা দিয়ে শুধু বেক্সিমকো গ্রুপকে প্রতিষ্ঠা করেননি, পাশাপাশি দেশের সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্যকে অগ্রগতির হাইওয়েতে আনবার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন এবং সফল হয়েছেন। যার ফলে দেশের মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নয়ন হয়েছে। ভেবেছেন দারিদ্র বিমোচন এবং মানবাধিকার নিয়েও। নিয়েছেন নানা পদক্ষেপ। 

সাম্প্রতিক