সাম্প্রতিক

  • দোহার-নবাবগঞ্জবাসীর পাশে সালমান এফ রহমান

    দোহার-নবাবগঞ্জবাসীর পাশে সালমান এফ রহমান

    2020-05-28 View 995

    দোহার-নবাবগঞ্জবাসীর পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন সালমান এফ রহমান। তিনি এই এলাকার সংসদ সদস্য।  করোনাভাইরাসের কারনে কর্মহীন, দুস্থ ও হতদরিদ্র মানুষ ভীষণ আসুবিধায় পরেছে। সালমান এফ রহমান ফজলুর রহমান ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে দোহার-নবাবগঞ্জের ৬১ হাজার পরিবারকে খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন। দোহার উপজেলায় ৩৩ হাজার পরিবারকে ও নবাবগঞ্জ উপজেলায় ২৮ হাজার পরিবারকে এই খাদ্য সহায়তা দেয়া হয়। এছাড়া তিনি নবাবগঞ্জের ৯৮১০টি ও দোহারের ৮৮৮৫টি পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর নগদ আর্থিক সুবিধার আওতায় নিয়ে এসেছেন।  ফজলুর রহমান ফাউন্ডেশনের  কার্যক্রমের আওতায়  কৃষি শ্রমিক, দিনমজুর, নির্মাণ শ্রমিক, দোকানের কর্মচারী, হকারসহ নানান পেশার মানুষদের নিয়ে আসা হয়েছে।

  • জহিরুল ইসলাম

    জহিরুল ইসলাম

    2020-04-18 View 995

    প্রায় সময়ই শুনা যায় যে - সফলতা তার রক্তের সাথে মিশে আছে। কিন্তু এই ধরনের গুন খুবই দুর্লভ, অর্থাৎ এ সচরাচর দেখা যায় না। এরকম দুর্লভ একজন মানুষ হলেন জহিরুল ইসলাম যার রক্তের সাথে সফলতা মিশে আছে।  জহিরুল ইসলাম একটি ব্যবসায়িক পরিবারে জন্মগ্রহণ করে ছিলেন এবং খুব অল্প বয়সেই ব্যবসাকে তিনি তার পেশা হিসেবে ঠিক করে ফেলেন। ১৯৬৪ সালে তিনি ‘ইসলাম গ্রুপ’-এর প্রতিষ্ঠা করেন। সেই থেকেই তিনি তাঁর অটল লক্ষ্য ও তীক্ষ্ণ নেতৃত্ব দিয়ে ব্যবসাবাণিজ্যের স্বর্ণশিখরে পৌঁছেছেন। ইচ্ছাশক্তি ও পরিশ্রম দ্বারা তিনি খুবই গৌরবময় জীবন পার করেন। তাঁর কীর্তিতে বাংলাদেশের ব্যাবসায়িক প্রেক্ষাপট অনেকটাই পালটে গিয়েছে এবং যার ফলে তাকে বাংলাদেশের ব্যাবসা-বাণিজ্যের পিতা বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠান নিয়ে ‘ইসলাম গ্রুপ’ গঠিত। এদের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন মার্কেটিং কোম্পানি, নির্মাণ ব্যবসা, রিয়েল ষ্টেট, বৈদেশিক আমদানি-রপ্তানি এবং এছাড়াও বিভিন্ন অর্থনৈতিক লেনদেন সংক্রান্ত ব্যবসা।  জহিরুল ইসলামের সফলতার পিছনে প্রধান যে বিষয়টি কাজ করেছে সেটি হল তাঁর ব্যবসা এবং ব্যবসায়িক পরিবেশ সম্পর্কে অবগত হওয়া যে, এসব আসলে কিভাবে কাজ করে এবং কিভাবে উন্নতির পথে এগিয়ে যেতে হয়। তাঁর অধীনে যারা চাকরী করতো,  তাদের সকলের ব্যাপারেই তিনি অনেক যত্নশীল ছিলেন। পাশাপাশি ‘ইসলাম গ্রুপ’-এর অধীনে যেসকল প্রতিষ্ঠান ছিল, সেগুলোর ব্যাপারেও অনেক খেয়াল রাখতেন। একারনেই অনেক মানুষই সেখানে চাকরী করে খুবই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন। জহিরুল ইসলাম শুধুমাত্র ব্যবসায়িক ক্ষেত্রেই সফল ছিলেন না, তাঁর অধীনে চাকরিরত মানুষদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা প্রদানেও তিনি ছিলেন পথপ্রদর্শক। এসকল সুযোগসুবিধাগুলো হল- চিকিৎসা সুবিধা, চাকরী ভাতা, দুর্ঘটনা ভর্তুকি এবং চাকরিরত অবস্থায় প্রশিক্ষণ গ্রহণের বিশেষ সুবিধা।  কাজ করার জন্য একটা উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করার মাধ্যমে ‘ইসলাম গ্রুপ’ মূল সফলতা পেয়েছে। কারন এর মাধ্যমে এই গ্রুপে যারা চাকরী করতো তাঁরা বুঝতে পারে যে, তাঁরা কোম্পানির কাছে শুধুমাত্র কাজ করার কোন যন্ত্র বিশেষ না। এটিই ছিল জহিরুল ইসলামের সফলতার পিছনে অন্যতম প্রধান মূলমন্ত্র। জহিরুল ইসলাম অনুধাবন করেন যে, ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে সফলতার পাশাপাশিও

  • স্কয়ার গ্রুপ

    স্কয়ার গ্রুপ

    2020-04-18 View 995

    মূলত স্কয়ার বলতে কোন জ্যামিতিক আকার বা আকৃতি বোঝায়। কিন্তু, আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে স্কয়ার একটি সফলতার গল্পের নাম। স্কয়ার গ্রুপ বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান এবং বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। রাতারাতিই এই কোম্পানি এসব সফলতা অর্জন করেনি। এই সফলতার পিছনে ছিল অনেক পরিশ্রম, চেষ্টা ও দৃঢ় উদ্যম। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব দিকের ছোট একটি জায়গা, আতাইকুলা গ্রামে একটি ঔষধ প্রস্তুতকরণ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্কয়ার কোম্পানি তাদের যাত্রা শুরু করে। তাদের সফলতার পিছনে মূলমন্ত্র হল মাণ সম্পন্ন পণ্য প্রস্তুতকরণ। এবং এটিই স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিকে এক অন্য উচ্চতায় দাড় করিয়েছে। প্রায় ৩০ বছর ধরে কোম্পানিটি বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যালকোম্পানি গুলোর মধ্যে শীর্ষস্থান দখল করে আছে। বাংলাদেশের শীর্ষ ফার্মাসিউটিক্যালকোম্পানির খেতাব পাওয়ার পাশাপাশি এর আরও অনেক কীর্তি রয়েছে। ১৯৮৫ সাল থেকে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাললিমিটেড (এসপিএল) দেশের শীর্ষ জাতীয় এবং বহুজাতিক সংস্থা হয়ে আসছে। ১৯৫৮ সালে কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৯১ সালে এটি জনসাধারণের সেবায় নিয়োজিত একটি কোম্পানি হয়ে যায়। সেই সময়কাল থেকেই কোম্পানিটি সফলতার দিকে ধীরে ধীরে অগ্রসর হতে থাকে। যার প্রমাণস্বরূপ একটি পরিসংখ্যান হচ্ছে, ২০১০ সালে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির বিক্রয়মূল্য ছিল প্রায় ১৬৩.৭১ মার্কিনডলার এবং এর অধীনে কর্মচারীর সংখ্যা ছিল প্রায় ২৮,০০০ লোক।  এই ধরনের সফলতা কখনই সম্ভব হত না, যদি না সেই কোম্পানিতে দক্ষ এবং যোগ্য নেতৃত্ব প্রদানকারী নেতা বা পথপ্রদর্শক না থাকতো। এরকম নেতৃত্বের অধীনে থেকেই কোম্পানিটি এতো মানুষের কাছে পৌছাতে পেরেছে। স্কয়ার গ্রুপ তাদের বিভিন্ন ধরনের কোম্পানির মাধ্যমে এদেশের এবং বিদেশেরও অনেক মানুষের উপর বিশেষ প্রভাব ফেলেছে। তাদের ওষুধ প্রস্তুতির মাধ্যমে তাঁরা দেশের অসুস্থ মানুষের কাছে পৌঁছেছে, এছাড়াও তাদের বস্ত্রশিল্প, মসলা জাতীয় পণ্য, দেশ বিদেশে যোগাযোগ মাধ্যমগুলো তৈরির বিভিন্ন উপাদান প্রস্তুতকরনের মাধ্যমে তাঁরা তাদের ব্যবসা ও সেবা অনেক প্রসারিত করেছে।  সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে এরকম গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি অসংখ্য সংখ্যক পুরস্কার ও স্বীকৃতি পেয়েছে। উদাহরণস্বরূপ স্কয়ার কোম্পানি মার্কেনটাইল ব্যাংকের পক্ষ থেকে ‘দেশের শিল্প ও বাণিজ্যিকখাতে বিশেষ অবদান স্বীকৃতি ২০০৩’ পুরস্কার

সাম্প্রতিক