সালমান এফ রহমান- মননশীলতার এক উজ্জ্বল উদাহরণ

News Editor 2024-03-04 বরেণ্য ও বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব View 1969

সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের মধ্যে একজন। তিনি এক অভিজাত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা পাকিস্তানী শাসন আমলে একাধিক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। 


সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের নেতৃস্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। অতীতে তিনি বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস এবং আই এফ আই সি ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও আরও পূর্বে তিনি সাইনপুকুর হোল্ডিং লিমিটেডের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নিযুক্ত হন। এখানে লক্ষণীয় একটি বিষয় হল এসকল কোম্পানির প্রত্যেকটিই নিজেদের জায়গা থেকে শীর্ষস্থানে রয়েছে। 


ঢাকা-১ আসন থেকে ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হয়ে তিনি দেশের কল্যাণে কাজ করছেন। এর সাথেসাথে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এবারও তিনি একই আসন থেকে নির্বাচন করবেন। 

সামাজিক উন্নয়নেও সালমান এফ রহমান কাজ করে যাচ্ছেন। বিভিন্ন দারিদ্র বিমোচন কর্মকাণ্ডের সাথে তিনি সক্রিয় ভাবে জরিত আছেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন মানবাধিকার রক্ষা সংস্থার সদস্য ছিলেন। দেশের ক্রীড়া উন্নয়নেও তাঁর যথেষ্ট অবদান রয়েছে।


বেক্সিমকো গ্রুপকে আজকের এই অবস্থানে দাড় করাতে সালমান এফ রহমানকে অক্লান্ত পরিশ্রম করতে হয়েছে। তাঁর প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় বেক্সিমকো গ্রুপ আজ ব্যবসার বিভিন্ন শাখায় সফলভাবে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। বেক্সিমকো গ্রুপ এখন সিরামিক, ওষুধ উৎপাদন, আবাসন প্রকল্প এবং বিনোদন জগতে কাজ করছে। এছাড়াও বস্ত্রশিল্প, বিভিন্ন অর্থসংস্থান, নির্মাণ, জ্বালানী, পাট শিল্প, বিমান এবং সেরামিক শিল্পেও কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়িক খাতে উন্নয়নেও তাঁর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিনি মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন, সার্ক চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি, বাংলাদেশ শিল্পসমিতি এবং ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।


সামাজিক উন্নয়নেও সালমান এফ রহমান কাজ করে যাচ্ছেন। বিভিন্ন দারিদ্র বিমোচন কর্মকাণ্ডের সাথে তিনি সক্রিয় ভাবে জরিত আছেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন মানবাধিকার রক্ষা সংস্থার সদস্য ছিলেন। দেশের ক্রীড়া উন্নয়নেও তাঁর যথেষ্ট অবদান রয়েছে। তিনি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ক্রীড়া সংস্থা ‘আবাহনী ক্রীড়াচক্রের’ চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োজিত আছেন। তাঁর এই সকল গুণাবলী তাকে বাংলাদেশের সকল উদ্যোক্তাদের মাঝে আলাদা মর্যাদায় রেখেছে।


সাম্প্রতিক